পরাধীন ভারতবর্ষে 'ক' নামের এক মেধাবী শিশুর জন্ম হয়। ছাত্রজীবনেই শিশুটি অসাধারণ মেধার পরিচয় দেয়। ছেলেবেলা থেকেই শিশুটি তাঁর এলাকার জমিদারদের দ্বারা কৃষক সমাজের অত্যাচারের দৃশ্য দেখে খুব কষ্ট পেত। বড় হয়ে শিশুটি আইনপেশা ও প্রত্যক্ষ রাজনীতির সাথে যুক্ত হয়। একসময় তিনি আইনসভার সদস্য, শিক্ষামন্ত্রী ও পরে মুখ্যমন্ত্রীর পদ অলংকৃত করেন এবং কৃষকদের মুক্তিরজন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
'ক' অঞ্চলের এক নন্দিত নেতাকে স্বৈরাচারী শাসকগোষ্ঠীর রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযুক্ত করে কারাগারে নিয়ে যায়। সরকারের এই পাতানো, মূল প্রহসনমূলক মামলার প্রতিবাদে সারাদেশে আগুনের ফুলকি হয়ে জ্বলতে থাকে মানুষের বিক্ষোভ মিছিলে মিছিলে প্রকম্পিত হতে থাকে রাজপথ। গণআন্দোলনের চাপে সরকার মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও সকল রাজবন্দীর মুক্তি দিতে বাধ্য হয়
জনাব হাসিবুর রহমান ও জনাব আমিনুল ইসলাম রাষ্ট্রের বলে মনে কর? যুক্তি দাও । দুটি সম্মানজনক পদে অধিষ্ঠিত। সরকারের সকল নির্বাহী ক্ষমতা জনাব হাসিবুর রহমানের নামে গৃহীত হলেও তিনি কোনো ক্ষেত্রেই নিজের স্বাধীন ইচ্ছা প্রয়োগ করতে পারেন না। এমনকি দেশের সাংবিধানিক পদসমূহের নিয়োগ দানের ক্ষেত্রেও জনাব আমিনুল ইসলামের সাথে পরামর্শ করতে হয়।
জনাব হোসেন আলী দীর্ঘদিন প্রজাতন্ত্রের উচ্চ পদে কর্মরত ছিলেন। রাষ্ট্রপতি তাকে একটি সাংবিধানিক পদে নিয়োগদান করেছেন। তিনি সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অনুরূপ মর্যাদা ভোগ করেন। তিনি যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন, সেখানে মেধা, যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতেনিরপেক্ষভাবে প্রজাতন্ত্রের জন্য যোগ্য প্রার্থীকে বাছাই করা হয়।
সম্প্রতি আঞ্চলিক রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি প্রবণতা লক্ষ্যণীয়। এশিয়া অ আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গঠিত হয় একটি আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা। আন্তঃবান্ত্রিক অর্থনৈি সহযোগিতা বৃদ্ধিসহ বহুবিধ সহযোগিতা গড়ে তো উদ্দেশ্য নিয়ে এই সংস্থার জন্ম হয়। অবশ্য বিভি প্রতিবন্ধকতার কারণে সংস্থাটি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন কম হচ্ছে।
মি. জোসেফ ব্রিটিশ উপনিবেশিক অঞ্চলের একটি রাজনৈতিক দলের প্রখ্যাত নেতা। তিনি ঐ অঞ্চলের সকল জনগণের স্বার্থ রক্ষার জন্য তাঁর দলের বার্ষিক সভায় একটি সুপারিশমালা পেশ করেন। তাঁর সুপারিশমালায় ঐ অঞ্চলগুলো নিয়ে একাধিক স্বাধীন রাষ্ট্রের ইঙ্গিত ছিল। কিন্তু কেন্দ্রের সাথে স্বাধীন অঙ্গরাজ্যসমূহের সম্পর্ক কী হবে বা সংখ্যালঘুদের স্বার্থরক্ষার বিষয়টি সুনির্দিষ্ট ছিল না।
ধর্মীয় ইস্যুতে প্রধান করে দুটি রাষ্ট্রের জন্য হয়। স্বাধীন হওয়া একটি রাষ্ট্রের দুটি প্রদেশের মধ্যে অচিরেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টি হয়। ফলে এটি প্রদেশের জনগণের মধ্যে হতাশার জন্ম হয়। পরবর্তীতে, একজন সম্মোহনী নেতা ঐ প্রদেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতি লক্ষ্য রেখে কিছু কর্মসূচি উপস্থাপন করেন।